Text Practice Mode
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব
created Sep 22nd, 18:47 by Lintu 019
0
200 words
            0 completed
        
	
	0
	
	Rating visible after 3 or more votes	
	
		
		
			
				
					
				
					
					
						
                        					
				
			
			
				
			 
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (Industry 4.0) হলো স্বয়ংক্রিয়করণ ও তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে উৎপাদন পদ্ধতি এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রযুক্তির এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এর মূল চালিকাশক্তি, যা সাইবার ফিজিক্যাল সিস্টেম (CPS), ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT), ক্লাউড কম্পিউটিং এবং কগনিটিভ কম্পিউটিং-এর মতো প্রযুক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করে। এটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনে একটি বড় ভূমিকা রাখছে, যেখানে কায়িক শ্রমের চাহিদা কমে আসছে এবং মেশিনের মাধ্যমে রুটিন কাজ সম্পন্ন করার প্রক্রিয়া দ্রুত বাড়ছে।
মূল বৈশিষ্ট্য:
সাইবার ফিজিক্যাল সিস্টেম (CPS)
: ভৌত প্রক্রিয়া এবং তথ্য-প্রযুক্তি সিস্টেমের একীভূতকরণ, যা উৎপাদন ও পরিচালনাকে স্বয়ংক্রিয় করে।
ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT)
: বিভিন্ন যন্ত্র ও ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান এবং নেটওয়ার্ক সংযোগের মাধ্যমে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি।
ক্লাউড কম্পিউটিং
: ডেটা স্টোরেজ ও প্রসেসিং-এর জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভার্চুয়াল রিসোর্স ব্যবহার।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)
: মেশিনকে মানুষের মতো চিন্তা করার ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা প্রদান, যা শিল্প, ব্যবসা, শিক্ষা ও চিকিৎসা সহ সকল ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটাচ্ছে।
গুরুত্ব ও প্রভাব:
স্বয়ংক্রিয়করণ
: কায়িক শ্রমিকদের কাজ মেশিন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হচ্ছে, যা উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করছে।
সামাজিক পরিবর্তন
: এটি মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে এবং বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন আনছে।
ডিজিটাল বিপ্লব
: এটি তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের (ডিজিটাল বিপ্লব) পরবর্তী ধাপ, যা প্রযুক্তিগত উৎকর্ষকে এক নতুন স্তরে নিয়ে যাচ্ছে।
			
			
	        
			
	
		
		
		
		
		
	
	
		
		
		
		
		
	
            
            
            
            
			 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...
			
				
	
    00:00
				চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (Industry 4.0) হলো স্বয়ংক্রিয়করণ ও তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে উৎপাদন পদ্ধতি এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রযুক্তির এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এর মূল চালিকাশক্তি, যা সাইবার ফিজিক্যাল সিস্টেম (CPS), ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT), ক্লাউড কম্পিউটিং এবং কগনিটিভ কম্পিউটিং-এর মতো প্রযুক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করে। এটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনে একটি বড় ভূমিকা রাখছে, যেখানে কায়িক শ্রমের চাহিদা কমে আসছে এবং মেশিনের মাধ্যমে রুটিন কাজ সম্পন্ন করার প্রক্রিয়া দ্রুত বাড়ছে।
মূল বৈশিষ্ট্য:
সাইবার ফিজিক্যাল সিস্টেম (CPS)
: ভৌত প্রক্রিয়া এবং তথ্য-প্রযুক্তি সিস্টেমের একীভূতকরণ, যা উৎপাদন ও পরিচালনাকে স্বয়ংক্রিয় করে।
ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT)
: বিভিন্ন যন্ত্র ও ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান এবং নেটওয়ার্ক সংযোগের মাধ্যমে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি।
ক্লাউড কম্পিউটিং
: ডেটা স্টোরেজ ও প্রসেসিং-এর জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভার্চুয়াল রিসোর্স ব্যবহার।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)
: মেশিনকে মানুষের মতো চিন্তা করার ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা প্রদান, যা শিল্প, ব্যবসা, শিক্ষা ও চিকিৎসা সহ সকল ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটাচ্ছে।
গুরুত্ব ও প্রভাব:
স্বয়ংক্রিয়করণ
: কায়িক শ্রমিকদের কাজ মেশিন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হচ্ছে, যা উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করছে।
সামাজিক পরিবর্তন
: এটি মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে এবং বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন আনছে।
ডিজিটাল বিপ্লব
: এটি তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের (ডিজিটাল বিপ্লব) পরবর্তী ধাপ, যা প্রযুক্তিগত উৎকর্ষকে এক নতুন স্তরে নিয়ে যাচ্ছে।
 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...