Text Practice Mode
মৌসুমি চামড়া বিক্রেতারা বড় ধরা খেলেন।
created Jun 8th, 13:23 by bushra bayzid
0
132 words
            13 completed
        
	
	0
	
	Rating visible after 3 or more votes	
	
		
		
			
				
					
				
					
					
						
                        					
				
			
			
				
			
			
	
		
		
		
		
		
	
	
		
		
		
		
		
	
            
            
            
            
			 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...
			
				
	
    00:00
				চট্রগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার অলিগলি ঘুরে ৫২০টি চামড়া কিনেছিলেন মৌসুমি বিক্রেতা নুরুল আবসার। একেকটি চামড়া গড়ে ২০০ টাকার বেশি দরে কেনা পড়ে। তাঁর মোট খরচ হয় ১ লাখ ১০ হাজার টাকা। কিন্তু একটা চামড়াও তিনি বিক্রি করতে পারেননি। আজ রোববার নগরের আতুবার ডিপো এলাকায় সড়কে চামড়া ফেলে দিয়ে তিনি বাড়ি চলে যান। 
 
আরেক মৌসুমি বিক্রেতা দিদারুল আলম ২ লাখ ২০ হাজার টাকার চামড়া কিনেছিলেন। একটিও বিক্রি হয়নি। শেষমেষ সড়কের ওপর রেখে তিনি বাড়ি চলে গেছেন। তাঁর বাড়ি হাটহাজারীর কাটিরহাট এলাকায়। দিদারুল প্রথম আলোকে বলেন, ‘কোনো আড়তদার দরাদরিও করেনি। বড় ধরা খেলাম।’
 
শুধু নুরুল আবসার বা দিদারুল আলম নন, নগরের আতুরার ডিপো, চৌমুহনী, দেওয়ানহাট, পতেঙ্গার অনেক মৌসুমি বিক্রেতা কেনা দামেও চামড়া বিক্রি করতে পারেনি। কেউ চামড়া পুঁতে ফেলেছেন। কেউ রাস্তায় ফেলে চলে গেছেন। অবশ্য কেউ কেউ লোকসানে বিক্রি করেছেন।
 
-প্রথম আলো, ৮ জুন ২০২৫
			
			
	        আরেক মৌসুমি বিক্রেতা দিদারুল আলম ২ লাখ ২০ হাজার টাকার চামড়া কিনেছিলেন। একটিও বিক্রি হয়নি। শেষমেষ সড়কের ওপর রেখে তিনি বাড়ি চলে গেছেন। তাঁর বাড়ি হাটহাজারীর কাটিরহাট এলাকায়। দিদারুল প্রথম আলোকে বলেন, ‘কোনো আড়তদার দরাদরিও করেনি। বড় ধরা খেলাম।’
শুধু নুরুল আবসার বা দিদারুল আলম নন, নগরের আতুরার ডিপো, চৌমুহনী, দেওয়ানহাট, পতেঙ্গার অনেক মৌসুমি বিক্রেতা কেনা দামেও চামড়া বিক্রি করতে পারেনি। কেউ চামড়া পুঁতে ফেলেছেন। কেউ রাস্তায় ফেলে চলে গেছেন। অবশ্য কেউ কেউ লোকসানে বিক্রি করেছেন।
-প্রথম আলো, ৮ জুন ২০২৫
 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...