Text Practice Mode
কেন কেউ কেউ পাশের বাসার আন্টি ও আঙ্কেল হয়ে ওঠেন
created Wednesday April 30, 05:21 by vaijan
0
234 words
34 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
এই আন্টি বা আঙ্কেলদের আপনি চেনেন। জীবনে একবার হলেও আপনি তাঁদের ‘ফেস’ করেছেন। তাঁরা আপনার সুখের সময়ে যেমন থাকেন, দুঃখের সময়েও চারপাশে ঘোরেন। তবে সব সময় আপনার আশপাশে থাকলেও তাঁদের যখন যে ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার কথা, তাঁরা তা করেন না। তাঁদের যেমন আপনার দরকার, তাঁদের এড়িয়ে চলাও সমান দরকার।
আপনার ছোটবেলায় তাঁরা স্কুলের গেটে দাঁড়িয়ে অকারণে বেছে বেছে কম নম্বর পাওয়া ছেলে–মেয়েদের সঙ্গে নিজের সন্তানের তুলনা করবেন। আপনার মা–বাবার সামনে এমনভাবে আন্টিরা তাঁদের সন্তানের প্রশংসা করবেন, যেন বাড়ি ফিরতে ফিরতেই আপনার পিঠে দুই–চার ঘা পড়ে। পড়বেও। মায়েরা এই আন্টিদের সন্তানের গুণপনার কথা শুনে আপনার সঙ্গে তুলনা টানবেন কথায় কথায়। আপনি কখন পড়ছেন, কখন খাচ্ছেন, কোথায় যাচ্ছেন, কার সঙ্গে ঘুরছেন—সবই পাশের বাড়ির আন্টির নখদর্পণে থাকে। অথচ নিজের সন্তান নিয়ে তাঁর খুব একটা মাথাব্যথা নেই। পড়াশোনা শেষ করে একটা চাকরির জন্য আপনার নিজের তাগাদা না থাকলেও এই আন্টিরা আপনাকে রোজ সেই তাড়া দেবেন। সপ্তাহে হয়তো চার দিনই আপনাকে দেখলে জিজ্ঞেস করবেন, ‘এখনো চাকরি পাওনি?
আবার প্রতিবেশীদের মধ্যে এমন আন্টিরাও আছেন, যাঁরা পরিবারের মতোই আপন হয়ে ওঠেন। যাঁদের চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা যায়। যাঁরা প্রতিবেশীর বিপদে সবার আগে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাই সরলভাবে সব আন্টিকে এই নেতিবাচক চরিত্রের মধ্যে ফেলা ঠিক হবে না।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের মনোবিজ্ঞানী নাদিয়া নাসরিন বলেন, ‘যাঁরা এই পাশের বাসার আন্টি হয়ে ওঠেন, তাঁদের অনেকেই হয়তো তা বুঝতে পারেন না। অনেকে এই আচরণে অভ্যস্থ হন অন্যকে দেখে দেখে। কেউ আবার ছোটবেলায় এমন আচরণের শিকার হয়ে নিজেই পাশের বাসার আন্টি হয়ে ওঠেন।’
আপনার ছোটবেলায় তাঁরা স্কুলের গেটে দাঁড়িয়ে অকারণে বেছে বেছে কম নম্বর পাওয়া ছেলে–মেয়েদের সঙ্গে নিজের সন্তানের তুলনা করবেন। আপনার মা–বাবার সামনে এমনভাবে আন্টিরা তাঁদের সন্তানের প্রশংসা করবেন, যেন বাড়ি ফিরতে ফিরতেই আপনার পিঠে দুই–চার ঘা পড়ে। পড়বেও। মায়েরা এই আন্টিদের সন্তানের গুণপনার কথা শুনে আপনার সঙ্গে তুলনা টানবেন কথায় কথায়। আপনি কখন পড়ছেন, কখন খাচ্ছেন, কোথায় যাচ্ছেন, কার সঙ্গে ঘুরছেন—সবই পাশের বাড়ির আন্টির নখদর্পণে থাকে। অথচ নিজের সন্তান নিয়ে তাঁর খুব একটা মাথাব্যথা নেই। পড়াশোনা শেষ করে একটা চাকরির জন্য আপনার নিজের তাগাদা না থাকলেও এই আন্টিরা আপনাকে রোজ সেই তাড়া দেবেন। সপ্তাহে হয়তো চার দিনই আপনাকে দেখলে জিজ্ঞেস করবেন, ‘এখনো চাকরি পাওনি?
আবার প্রতিবেশীদের মধ্যে এমন আন্টিরাও আছেন, যাঁরা পরিবারের মতোই আপন হয়ে ওঠেন। যাঁদের চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা যায়। যাঁরা প্রতিবেশীর বিপদে সবার আগে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাই সরলভাবে সব আন্টিকে এই নেতিবাচক চরিত্রের মধ্যে ফেলা ঠিক হবে না।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের মনোবিজ্ঞানী নাদিয়া নাসরিন বলেন, ‘যাঁরা এই পাশের বাসার আন্টি হয়ে ওঠেন, তাঁদের অনেকেই হয়তো তা বুঝতে পারেন না। অনেকে এই আচরণে অভ্যস্থ হন অন্যকে দেখে দেখে। কেউ আবার ছোটবেলায় এমন আচরণের শিকার হয়ে নিজেই পাশের বাসার আন্টি হয়ে ওঠেন।’
