Text Practice Mode
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ লাগলে যুক্তরাষ্ট্র কী করবে
created Apr 27th, 07:46 by vaijan
0
201 words
            16 completed
        
	
	0
	
	Rating visible after 3 or more votes	
	
		
		
			
				
					
				
					
					
						
                        					
				
			
			
				
			
			
	
		
		
		
		
		
	
	
		
		
		
		
		
	
            
            
            
            
			 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...
			
				
	
    00:00
				ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনার ব্যাপারটি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির জন্যও বড় একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
 
এই দুই দেশ যখন আরও বড় ধরনের সামরিক সংঘাতের মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কায় দাঁড়িয়ে, তখন যুক্তরাষ্ট্রকে সামলাতে হচ্ছে অত্যন্ত জটিল এক কূটনৈতিক সমীকরণ।
 
যুক্তরাষ্ট্রকে এখন এই অঞ্চলে কয়েকটা জটিল বিষয় সামলাতে হবে। এদিকে আছে ভারতকে সমর্থন দেওয়া, ভারতের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমবর্ধমান অংশীদারত্ব বজায় রাখা। সঙ্গে আছে চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের মধ্যে পাকিস্তানের সঙ্গেও সম্পর্ক রক্ষার কৌশল তৈরি করা।
 
এগুলোর কোনোটাতেই কোনো রকম শিথিলতা দেখানোর সুযোগ নেই যুক্তরাষ্ট্রের। মার্কিন হিসেবে এই ভারসাম্য বজায় রাখতে পারলেই দক্ষিণ এশিয়ায় স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং একটি বড় সংঘাত এড়ানো সম্ভব হবে।
 
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত আর কেবল আঞ্চলিক কোনো বিষয় নয়। এই সংঘাতের প্রভাব বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে পারে। কারণ, দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী। ফলে সামান্য সামরিক উত্তেজনাও ভয়াবহ পরিণতির দিকে গড়াতে পারে।
 
কাশ্মীর ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র যদি সামান্যতম ভুল কূটনৈতিক পদক্ষেপও নেয়, তাহলে তা শুধু দক্ষিণ এশিয়ার জন্য নয়; বরং বৈশ্বিক পরিসরেও যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে বিপন্ন করে তুলতে পারে।
 
যুক্তরাষ্ট্রের সামনে এখন বড় কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ—একদিকে ভারতকে সমর্থন জানানো, অন্যদিকে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে আসা সংযমের আহ্বানকেও গুরুত্ব দেওয়া। কারণ, দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী।
 
ওয়াশিংটন সম্ভবত দ্বিপক্ষীয় আলোচনা ও আন্তর্জাতিক কূটনীতির মাধ্যমে এই সংকট নিরসনের চেষ্টা করবে, যাতে সহিংসতা আর না বাড়ে এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করা যায়।
			
			
	        এই দুই দেশ যখন আরও বড় ধরনের সামরিক সংঘাতের মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কায় দাঁড়িয়ে, তখন যুক্তরাষ্ট্রকে সামলাতে হচ্ছে অত্যন্ত জটিল এক কূটনৈতিক সমীকরণ।
যুক্তরাষ্ট্রকে এখন এই অঞ্চলে কয়েকটা জটিল বিষয় সামলাতে হবে। এদিকে আছে ভারতকে সমর্থন দেওয়া, ভারতের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমবর্ধমান অংশীদারত্ব বজায় রাখা। সঙ্গে আছে চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের মধ্যে পাকিস্তানের সঙ্গেও সম্পর্ক রক্ষার কৌশল তৈরি করা।
এগুলোর কোনোটাতেই কোনো রকম শিথিলতা দেখানোর সুযোগ নেই যুক্তরাষ্ট্রের। মার্কিন হিসেবে এই ভারসাম্য বজায় রাখতে পারলেই দক্ষিণ এশিয়ায় স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং একটি বড় সংঘাত এড়ানো সম্ভব হবে।
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত আর কেবল আঞ্চলিক কোনো বিষয় নয়। এই সংঘাতের প্রভাব বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে পারে। কারণ, দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী। ফলে সামান্য সামরিক উত্তেজনাও ভয়াবহ পরিণতির দিকে গড়াতে পারে।
কাশ্মীর ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র যদি সামান্যতম ভুল কূটনৈতিক পদক্ষেপও নেয়, তাহলে তা শুধু দক্ষিণ এশিয়ার জন্য নয়; বরং বৈশ্বিক পরিসরেও যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে বিপন্ন করে তুলতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের সামনে এখন বড় কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ—একদিকে ভারতকে সমর্থন জানানো, অন্যদিকে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে আসা সংযমের আহ্বানকেও গুরুত্ব দেওয়া। কারণ, দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী।
ওয়াশিংটন সম্ভবত দ্বিপক্ষীয় আলোচনা ও আন্তর্জাতিক কূটনীতির মাধ্যমে এই সংকট নিরসনের চেষ্টা করবে, যাতে সহিংসতা আর না বাড়ে এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করা যায়।
 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...