Text Practice Mode
ইসরায়েলের অভিযান চললে জিম্মিরা কফিনে ফিরবে: হামাস
created Sep 3rd, 07:30 by Tanvir4679
0
285 words
13 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা ইসরায়েলকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, ইসরায়েলের সামরিক চাপ অব্যাহত রাখা হলে তাদের হাতে থাকা জিম্মিদের পরিণতি ভালো হবে না। জিম্মিদের 'কফিনে করে' ইসরায়েলে ফিরতে হবে।
হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে বলেন, 'একটি চুক্তি সইয়ের পরিবর্তে জোর খাটিয়ে জিম্মিদের মুক্ত করতে নেতানিয়াহুর (ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু) চাপ দেওয়ার পরিণতি হলো জিম্মিরা কফিনে করে পরিবারের কাছে ফিরবেন।'
সতর্ক করে দিয়ে আবু উবায়দা আরও বলেন, 'জিম্মিদের পরিবারগুলোকে একটি বিকল্প বেছে নিতে হবে। হয় তাঁরা মৃত অবস্থায় ফিরবেন, নয়তো জীবিত।' রাফা থেকে ছয় জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের দুই দিন পর এ কথা বললেন হামাসের সামরিক শাখার এই মুখপাত্র।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বন্দিবিনিময় চুক্তিতে ইচ্ছাকৃতভাবে বাধা দেওয়ার কারণে জিম্মিদের যেকোনো পরিণতির জন্য নেতানিয়াহু ও ইসরায়েলের সেনাবাহিনী দায়ী থাকবে।
এদিকে ছয় জিম্মির মৃত্যুর পেছনে ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা উজ্জাত আল-রিশেক। তিনি বলেন, ছয় জিম্মি ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন।
হামাসের হাত থেকে জিম্মিদের উদ্ধারে চুক্তি করতে ও যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পর্যাপ্ত উদ্যোগ নেননি বলে অভিযোগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যদিও এ বিষয়ে একটি প্রস্তাবনা 'চূড়ান্ত' হয়েছে বলে জানা গেছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা হালনাগাদ এ প্রস্তাবনাকে 'গ্রহণ করুন বা ছেড়ে যান চুক্তি’ বলে শ্রেণিবদ্ধ করেছে বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট।
গতকাল জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস গাজার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন। বৈঠকে আরও ছিলেন গাজা নিয়ে শান্তি আলোচনায় অংশ নেওয়া মার্কিন আলোচকেরাও।
জিম্মিদের উদ্ধারে এরপর আর কী করা যায়, সেটা নিয়েও কথা বলেছেন তাঁরা। কাতার ও মিসরে চলা শান্তি আলোচনা নিয়েও কথা হয়েছে তাঁদের। এরপরই বাইডেনের পক্ষ থেকে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করা হয়েছে।
এর আগে গত শনিবার গাজা উপত্যকা থেকে ছয় জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের খবর জানায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তাঁদের মধ্যে একজন ইসরায়েলি-আমেরিকান জিম্মিও রয়েছেন। এ ঘটনার পর ইসরায়েলজুড়ে তুমুল বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।
হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে বলেন, 'একটি চুক্তি সইয়ের পরিবর্তে জোর খাটিয়ে জিম্মিদের মুক্ত করতে নেতানিয়াহুর (ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু) চাপ দেওয়ার পরিণতি হলো জিম্মিরা কফিনে করে পরিবারের কাছে ফিরবেন।'
সতর্ক করে দিয়ে আবু উবায়দা আরও বলেন, 'জিম্মিদের পরিবারগুলোকে একটি বিকল্প বেছে নিতে হবে। হয় তাঁরা মৃত অবস্থায় ফিরবেন, নয়তো জীবিত।' রাফা থেকে ছয় জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের দুই দিন পর এ কথা বললেন হামাসের সামরিক শাখার এই মুখপাত্র।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বন্দিবিনিময় চুক্তিতে ইচ্ছাকৃতভাবে বাধা দেওয়ার কারণে জিম্মিদের যেকোনো পরিণতির জন্য নেতানিয়াহু ও ইসরায়েলের সেনাবাহিনী দায়ী থাকবে।
এদিকে ছয় জিম্মির মৃত্যুর পেছনে ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা উজ্জাত আল-রিশেক। তিনি বলেন, ছয় জিম্মি ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন।
হামাসের হাত থেকে জিম্মিদের উদ্ধারে চুক্তি করতে ও যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পর্যাপ্ত উদ্যোগ নেননি বলে অভিযোগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যদিও এ বিষয়ে একটি প্রস্তাবনা 'চূড়ান্ত' হয়েছে বলে জানা গেছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা হালনাগাদ এ প্রস্তাবনাকে 'গ্রহণ করুন বা ছেড়ে যান চুক্তি’ বলে শ্রেণিবদ্ধ করেছে বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট।
গতকাল জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস গাজার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন। বৈঠকে আরও ছিলেন গাজা নিয়ে শান্তি আলোচনায় অংশ নেওয়া মার্কিন আলোচকেরাও।
জিম্মিদের উদ্ধারে এরপর আর কী করা যায়, সেটা নিয়েও কথা বলেছেন তাঁরা। কাতার ও মিসরে চলা শান্তি আলোচনা নিয়েও কথা হয়েছে তাঁদের। এরপরই বাইডেনের পক্ষ থেকে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করা হয়েছে।
এর আগে গত শনিবার গাজা উপত্যকা থেকে ছয় জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের খবর জানায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তাঁদের মধ্যে একজন ইসরায়েলি-আমেরিকান জিম্মিও রয়েছেন। এ ঘটনার পর ইসরায়েলজুড়ে তুমুল বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।
saving score / loading statistics ...