Text Practice Mode
কোয়াড সম্মেলনে বাইডেনের না যাওয়া কী বার্তা দিচ্ছে।
created Jul 29th 2023, 09:13 by Mozammal haque
2
167 words
13 completed
5
Rating visible after 3 or more votes
00:00
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে ২৪ মে জোট কোয়াডের শীর্ষ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। এতে উপস্থিত থাকার কথা ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের। রাষ্ট্রীয় ঋণসীমা নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসে সম্প্রতি যে জটিলতা দেখা দিয়েছে, তার অজুহাত দেখিয়ে বাইডেন হিরোশিমায় অনুষ্ঠিত জি- ৭ শীর্ষ সম্মেলন শেষে সোজা দেশে ফিরেছেন তিনি। স্বাগতিক দেশ অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ নিরুপায় হয়ে দুঃখভারাক্রান্ত মনে শীর্ষ সম্মেলন বাতিল ঘোষণা করেন। অথচ এই শীর্ষ সম্মেলনের জন্য তিনি গত অক্টোবর বাজেটে ২৩ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রেখেছিলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে বক্তৃতা দেওয়ার কথা ছিল। অস্ট্রেলিয়ার পত্রপত্রিকায় প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টার - ”মেরিন ওয়ান” এর ছবি ছেপেছিল। ফলে গুরুত্বপূর্ণ সফরটি বাতিল হবে - এমনটি কেউ ভাবেনি। এমনকি অস্ট্রেলিয়ার প্রতিবেশী দেশ পাপুয়া নিউগিনিও হতবাক । বাইডেনের সফর উপলক্ষে সে দেশে এক দিনের সরকারি ছুটি ঘাষণা করা হয়েছিল।
বাইডেনের এই আকস্মিক সিদ্ধান্তের একটি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট থাকতে পারে। সম্প্রতি প্রকাশিত নানা জড়িপে দেখা যাচ্ছে, মার্কিন নাগরিকদের মধ্যে বাইডেনের জনপ্রিয়তা কমছে। সম্ভবত সেটি একটি কারণ হতে পারে। এই যুক্তি সত্যি হলে সেটি হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য আরও বেশি বিব্রতকর।
জোট চীনবিরোধী রূপ নিয়েছেঃ
যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ভারত ও অস্ট্রেলিয়া- এই চার দেশ ২০০৭ সালে এই জোট গঠন করে। জোট গঠনে তৎকালীন জাপানি প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ছিলেন প্রধান উদ্যোক্তা। তবে পেছন থেকে মূল কলকাঠি নেড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। জোটটি অনেক দিন নিষ্ক্রিয় ছিল। কিন্তু ২০১৭ সালে আবে আবার জাপানের প্রধানমন্ত্রী হলে জোটের সদস্যরা সক্রিয় হয়ে ওঠেন। সরকারি ভাষ্যমতে বলতে হয়, জোটটির উদ্দেশ্য হচ্ছে ভারত-প্রশান্ত মহাসগরীয় এলাকায় নৌ যাতায়াতকে মুক্ত রাখা, গণতন্ত্রের সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়া এবং আঞ্চলিক দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তোলা। চীন অবশ্য এই জোটকে এই অঞ্চলে তার ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে সীমিত করার মার্কিন পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে বক্তৃতা দেওয়ার কথা ছিল। অস্ট্রেলিয়ার পত্রপত্রিকায় প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টার - ”মেরিন ওয়ান” এর ছবি ছেপেছিল। ফলে গুরুত্বপূর্ণ সফরটি বাতিল হবে - এমনটি কেউ ভাবেনি। এমনকি অস্ট্রেলিয়ার প্রতিবেশী দেশ পাপুয়া নিউগিনিও হতবাক । বাইডেনের সফর উপলক্ষে সে দেশে এক দিনের সরকারি ছুটি ঘাষণা করা হয়েছিল।
বাইডেনের এই আকস্মিক সিদ্ধান্তের একটি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট থাকতে পারে। সম্প্রতি প্রকাশিত নানা জড়িপে দেখা যাচ্ছে, মার্কিন নাগরিকদের মধ্যে বাইডেনের জনপ্রিয়তা কমছে। সম্ভবত সেটি একটি কারণ হতে পারে। এই যুক্তি সত্যি হলে সেটি হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য আরও বেশি বিব্রতকর।
জোট চীনবিরোধী রূপ নিয়েছেঃ
যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ভারত ও অস্ট্রেলিয়া- এই চার দেশ ২০০৭ সালে এই জোট গঠন করে। জোট গঠনে তৎকালীন জাপানি প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ছিলেন প্রধান উদ্যোক্তা। তবে পেছন থেকে মূল কলকাঠি নেড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। জোটটি অনেক দিন নিষ্ক্রিয় ছিল। কিন্তু ২০১৭ সালে আবে আবার জাপানের প্রধানমন্ত্রী হলে জোটের সদস্যরা সক্রিয় হয়ে ওঠেন। সরকারি ভাষ্যমতে বলতে হয়, জোটটির উদ্দেশ্য হচ্ছে ভারত-প্রশান্ত মহাসগরীয় এলাকায় নৌ যাতায়াতকে মুক্ত রাখা, গণতন্ত্রের সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়া এবং আঞ্চলিক দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তোলা। চীন অবশ্য এই জোটকে এই অঞ্চলে তার ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে সীমিত করার মার্কিন পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।
saving score / loading statistics ...