Text Practice Mode
ঐশী আর ওমর
created Mar 13th 2022, 03:54 by Taif Hossain
3
254 words
83 completed
5
Rating visible after 3 or more votes
00:00
ঐশী আর ওমর এসেছে খালুর বাড়িতে। খালু ওদেরকে তার সবজি ও ফল বাগানে নিয়ে গেলেন। খালাতো বোন সীমা আপাও সাথে আছে। বাড়ির পাশের সবজি বাগানের একদিকে আছে লাউ। লাউয়ের মাচায় ঝুলছে লাউ। সবুজ পাতার মধ্যে ঝুলছে সাদা ফুল। শিমের মাচার উপর শিম। শিমের অপরূপ সুন্দর সাদা ও বেগুনি ফুল। চড়ুই, শালিক মাচার উপর উড়ছে। মাচার পাশের বেগুন খেতও ফুলে ভরা। টুনটুনি পাখি ফুলের উপর উড়ছে। হলুদ ও সাদা প্রজাপতি ও ফড়িং উড়াউড়ি করছে।
ঐশী আর ওমর যেমন অবাক, তেমন খুশি। খালু বললেন, পাখিরা শস্যদানা ও কীটপতঙ্গ খায়। অনেক পাখি আবার মধুও খেতে ভালোবাসে। ওরা দেখল, আমগাছের ডালে বড় একটি মৌচাক। খালুর কাছে শুনল মৌমাছি, পাখি ও পোকারা গাছের অনেক উপকার করে। পাখি, পিপড়া ও জোনাকিরা ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ায়। মৌমাছিরা ফুল থেকে মধু আহরণ করে। আমগাছ দেখিয়ে খালু বললেন, এখন গাছে মুকুল হয়েছে। কিছুদিন পর এগুলো গুটিতে পরিণত হবে।
ফল বাগানের কাছে গিয়ে সীমা আপা বলল, গাছ আমাদের অনেক উপকার করে। একটু ভেবে বলল, কীভাবে? ঐশী খুশিতে হাততালি দিল। বলল, আমি জানি আমরা গাছ থেকে সবাই খাবার পাই। খড়ি আর কাঠও পাই। খালু বললেন, ঠিক তাই। তবে গাছে আমাদের বেশী উপকার করে অক্সিজেন দিয়ে। অক্সিজেন ছাড়া আমরা চলতে পারিনা। ওরা সবাই বাগানের দিতে তাকাল। দেখল, বাতাসে গাছের ডাল দুলছে। পাখি, মৌমাছি উড়ছে ও ফুলে বসছে। সবাই যেন সবার কত আপনজন।
গনি মিয়া শখ করে কবুতর পোষেন। কবুতরগুলো বাক বাকুম বাক বাকুম করে ডাকে। ওনার ছোট মেয়ে রিতা। রিতা নবম শ্রেণীতে পড়ে। সে কবুতরগুলো খুব ভালোবাসে। সে কবুতরগুলোকে পানি ও খাবার খেতে দেয়। কবুতরগুলো খেয়াল খুশিমতো উড়াউড়ি করে। ওদের বাড়ির পাশেই একটা গরুর খামার।
ঐশী আর ওমর যেমন অবাক, তেমন খুশি। খালু বললেন, পাখিরা শস্যদানা ও কীটপতঙ্গ খায়। অনেক পাখি আবার মধুও খেতে ভালোবাসে। ওরা দেখল, আমগাছের ডালে বড় একটি মৌচাক। খালুর কাছে শুনল মৌমাছি, পাখি ও পোকারা গাছের অনেক উপকার করে। পাখি, পিপড়া ও জোনাকিরা ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ায়। মৌমাছিরা ফুল থেকে মধু আহরণ করে। আমগাছ দেখিয়ে খালু বললেন, এখন গাছে মুকুল হয়েছে। কিছুদিন পর এগুলো গুটিতে পরিণত হবে।
ফল বাগানের কাছে গিয়ে সীমা আপা বলল, গাছ আমাদের অনেক উপকার করে। একটু ভেবে বলল, কীভাবে? ঐশী খুশিতে হাততালি দিল। বলল, আমি জানি আমরা গাছ থেকে সবাই খাবার পাই। খড়ি আর কাঠও পাই। খালু বললেন, ঠিক তাই। তবে গাছে আমাদের বেশী উপকার করে অক্সিজেন দিয়ে। অক্সিজেন ছাড়া আমরা চলতে পারিনা। ওরা সবাই বাগানের দিতে তাকাল। দেখল, বাতাসে গাছের ডাল দুলছে। পাখি, মৌমাছি উড়ছে ও ফুলে বসছে। সবাই যেন সবার কত আপনজন।
গনি মিয়া শখ করে কবুতর পোষেন। কবুতরগুলো বাক বাকুম বাক বাকুম করে ডাকে। ওনার ছোট মেয়ে রিতা। রিতা নবম শ্রেণীতে পড়ে। সে কবুতরগুলো খুব ভালোবাসে। সে কবুতরগুলোকে পানি ও খাবার খেতে দেয়। কবুতরগুলো খেয়াল খুশিমতো উড়াউড়ি করে। ওদের বাড়ির পাশেই একটা গরুর খামার।
saving score / loading statistics ...