Text Practice Mode
লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে
created Apr 15th 2021, 07:25 by NatunRoyBipul
0
504 words
19 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশেই চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ রয়েছে। সড়কগুলোতে যান চলাচল খুবই কম। মোড়ে মোড়ে যানবাহন থামিয়ে চেক করছে পুলিশ। প্রধান প্রধান সড়কগুলোকে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। আবার কোনো কোনো সড়কপথ ব্যবহার বন্ধ রাখা হয়েছে। ফলে চলাচল করা ব্যক্তিদের খানিকটা পথ ঘুরে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে।
ঢাকা ও চট্টগ্রামের সড়কে রিকশার দাপট দেখা গেছে। তবে ঢাকায় ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যাও ছিল বেশি। পাশাপাশি সিএনজিচালিত অটোরিকশাও চলতে দেখা গেছে। ঢাকার প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে চেকপোস্টের সামনে গাড়ির লম্বা লাইন দেখা গেছে।
সারা দেশে আট দিনের লকডাউন চলছে। তবে প্রথম দিন সরকারি ছুটি থাকায় মানুষের চলাচল কম ছিল। আজ বৃহস্পতিবার ব্যাংক, শেয়ারবাজার, শিল্পকারখানা খোলা রয়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই চলাচাল বেড়েছে।
ঢাকায় ফার্মগেট, প্রগতি সরণি, রোকেয়া সরণি, মতিঝিল, মিরপুর রোডে পুলিশের চেকপোস্টগুলোতে গাড়ির চাপ ছিল। অফিশিয়াল গাড়ি, মুভমেন্ট পাস, অফিস আইডি কার্ড চেক করছিলেন পুলিশের সদস্যরা। ফার্মগেটে সড়কের মাঝখানে প্রতিবন্ধকতা দিয়ে চলাচল করা গাড়ি, মোটরসাইকেল ও সিএনজিগুলোকে চেক করা হচ্ছিল। একজন যুবককে দেখা গেল মোটরসাইকেল রেখে পুলিশের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন। পুলিশ জানান, ওই যুবকের মুভমেন্ট পাস বা জরুরি সেবার অফিশিয়াল পরিচয়পত্রও নেই। এ কারণে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। যৌক্তিক কোনো কারণ দেখাতে না পারলে জরিমানা করা হবে বলে জানান সেখানে দায়িত্বপালনরত পুলিশের এক সদস্য। তবে ১০ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে দেখা গেল, ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে যাঁরা চলাচল করছেন, তাঁরা যৌক্তিক কোনো না কোনো পরিচয়পত্র দেখাচ্ছেন বা মুভমেন্ট পাস দেখাচ্ছেন।
ঢাকার শাহবাগ, সায়েন্সল্যাব, মিরপুর, গাবতলী এলাকায়ও ছিল প্রায় একই চিত্র। বিভিন্ন সড়কে জব্দ করা রিকশা উল্টিয়ে রাখা হয়েছে। তবে যাঁরা হেঁটে চলাচল করছেন, তাঁদের খুব একটা প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে না।
লকডাউনের দ্বিতীয় দিন চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন সড়ক ফাঁকা। জরুরি প্রয়োজনে বাসা থেকে বের হওয়া বেশির ভাগ লোকজন রিকশা করে যাতায়াত করছেন। তবে মাঝেমধ্যে দু-একটি ব্যক্তিগত গাড়ি চলতে দেখা যাচ্ছে। অপ্রয়োজনে বের হওয়া লোকজনকে ঘরে ফেরাতে রাস্তায় রয়েছে ট্রাফিক পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
ঢাকা ও চট্টগ্রামের সড়কে রিকশার দাপট দেখা গেছে। তবে ঢাকায় ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যাও ছিল বেশি। পাশাপাশি সিএনজিচালিত অটোরিকশাও চলতে দেখা গেছে। ঢাকার প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে চেকপোস্টের সামনে গাড়ির লম্বা লাইন দেখা গেছে।
সারা দেশে আট দিনের লকডাউন চলছে। তবে প্রথম দিন সরকারি ছুটি থাকায় মানুষের চলাচল কম ছিল। আজ বৃহস্পতিবার ব্যাংক, শেয়ারবাজার, শিল্পকারখানা খোলা রয়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই চলাচাল বেড়েছে।
ঢাকায় ফার্মগেট, প্রগতি সরণি, রোকেয়া সরণি, মতিঝিল, মিরপুর রোডে পুলিশের চেকপোস্টগুলোতে গাড়ির চাপ ছিল। অফিশিয়াল গাড়ি, মুভমেন্ট পাস, অফিস আইডি কার্ড চেক করছিলেন পুলিশের সদস্যরা। ফার্মগেটে সড়কের মাঝখানে প্রতিবন্ধকতা দিয়ে চলাচল করা গাড়ি, মোটরসাইকেল ও সিএনজিগুলোকে চেক করা হচ্ছিল। একজন যুবককে দেখা গেল মোটরসাইকেল রেখে পুলিশের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন। পুলিশ জানান, ওই যুবকের মুভমেন্ট পাস বা জরুরি সেবার অফিশিয়াল পরিচয়পত্রও নেই। এ কারণে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। যৌক্তিক কোনো কারণ দেখাতে না পারলে জরিমানা করা হবে বলে জানান সেখানে দায়িত্বপালনরত পুলিশের এক সদস্য। তবে ১০ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে দেখা গেল, ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে যাঁরা চলাচল করছেন, তাঁরা যৌক্তিক কোনো না কোনো পরিচয়পত্র দেখাচ্ছেন বা মুভমেন্ট পাস দেখাচ্ছেন।
ঢাকার শাহবাগ, সায়েন্সল্যাব, মিরপুর, গাবতলী এলাকায়ও ছিল প্রায় একই চিত্র। বিভিন্ন সড়কে জব্দ করা রিকশা উল্টিয়ে রাখা হয়েছে। তবে যাঁরা হেঁটে চলাচল করছেন, তাঁদের খুব একটা প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে না।
লকডাউনের দ্বিতীয় দিন চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন সড়ক ফাঁকা। জরুরি প্রয়োজনে বাসা থেকে বের হওয়া বেশির ভাগ লোকজন রিকশা করে যাতায়াত করছেন। তবে মাঝেমধ্যে দু-একটি ব্যক্তিগত গাড়ি চলতে দেখা যাচ্ছে। অপ্রয়োজনে বের হওয়া লোকজনকে ঘরে ফেরাতে রাস্তায় রয়েছে ট্রাফিক পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
saving score / loading statistics ...