Text Practice Mode
স্বপ্ন তো ঈদের জামার মতো !
created Sep 29th 2019, 18:00 by polas
2
226 words
            24 completed
        
	
	3
	
	Rating visible after 3 or more votes	
	
		
		
			
				
					
				
					
					
						
                        					
				
			
			
				
			
			
	
		
		
		
		
		
	
	
		
		
		
		
		
	
            
            
            
            
			 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...
			
				
	
    00:00
				আহমদ আযুয়াদ ইয়াসির যখন স্কুলে পড়তেন, যেকোনো সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় তাঁর পুরস্কার পাওয়া অবধারিতই ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেও সেই ধারা ধরে রেখেছেন তিনি। গান, বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা সহ আরও নানা কিছুতে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির এই ছাত্রের অর্জনের তালিকা অনেক লম্বা। 
যখন ঢাকা কলেজের ছাত্র ছিলেন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সপ্তাহে পুরস্কারগুলো সাধারণত স্নাতকের শিক্ষার্থীরাই দখল করে নিত। কিন্তু বড়দের সঙ্গে টেক্কা দিয়ে ইয়াসির ঠিকই জিতে নিয়েছিলেন রানারআপ ট্রফি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে তাঁর পরিচয় হয় তড়িৎ প্রকৌশলীদের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইইইর সঙ্গে। গত বছর ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আয়োজিত মেকার্স ম্যানিয়ায় শ্রেষ্ঠ ক্যাম্পাস প্রতিনিধি হিসেবে পুরস্কার জিতে নেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন আইইই স্টুডেন্ট প্রফেশনাল অ্যাওয়ারনেস ভেঞ্চার ২০১৮ সালে। এ বছরই নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইই শাখায় সেক্রেটারি পদে দায়িত্ব পাওয়া ছাড়াও নির্বাচিত হয়েছেন আইইইর শুভেচ্ছাদূত হিসেবে।
বিভিন্ন আয়োজনে আয়োজকের ভূমিকায়ও সমান সরব আহমদ আযুয়াদ ইয়াসির। এ বছর জিতে নিয়েছেন আইইই কম্পিউটার সোসাইটির আন্তর্জাতিক বৃত্তি, রিচার্ড ই মারউইন বৃত্তি। পেয়েছেন এক হাজার ডলার ও নির্বাচিত হয়েছেন এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রতিনিধি হিসেবে।
তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ইয়াসির তিন বছর ধরেই নিজ বিভাগের শ্রেণি প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। পাশাপাশি, কোষাধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেছেন নিজ বিভাগ আয়োজিত নবীনবরণ ও বনভোজনে। বিভাগের আন্তবিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিযোগিতা এজোনেন্সের আয়োজক কমিটিতে আছেন তিনি। ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে আহমদ আযুয়াদ ইয়াসির খুব একটা আগ্রহী নন। তাঁর ব্যাখ্যা হলো, ‘স্বপ্ন ভেঙে যায়, তবুও স্বপ্ন দেখতে ভয় পাই না। ভবিষ্যৎ নিয়ে স্বপ্ন তো ঈদের জামার মতো। বলে দিলেই মজা শেষ। হুটহাট চমকে দিতেই ভালোবাসি।’
			
			
	        যখন ঢাকা কলেজের ছাত্র ছিলেন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সপ্তাহে পুরস্কারগুলো সাধারণত স্নাতকের শিক্ষার্থীরাই দখল করে নিত। কিন্তু বড়দের সঙ্গে টেক্কা দিয়ে ইয়াসির ঠিকই জিতে নিয়েছিলেন রানারআপ ট্রফি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে তাঁর পরিচয় হয় তড়িৎ প্রকৌশলীদের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইইইর সঙ্গে। গত বছর ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আয়োজিত মেকার্স ম্যানিয়ায় শ্রেষ্ঠ ক্যাম্পাস প্রতিনিধি হিসেবে পুরস্কার জিতে নেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন আইইই স্টুডেন্ট প্রফেশনাল অ্যাওয়ারনেস ভেঞ্চার ২০১৮ সালে। এ বছরই নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইই শাখায় সেক্রেটারি পদে দায়িত্ব পাওয়া ছাড়াও নির্বাচিত হয়েছেন আইইইর শুভেচ্ছাদূত হিসেবে।
বিভিন্ন আয়োজনে আয়োজকের ভূমিকায়ও সমান সরব আহমদ আযুয়াদ ইয়াসির। এ বছর জিতে নিয়েছেন আইইই কম্পিউটার সোসাইটির আন্তর্জাতিক বৃত্তি, রিচার্ড ই মারউইন বৃত্তি। পেয়েছেন এক হাজার ডলার ও নির্বাচিত হয়েছেন এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রতিনিধি হিসেবে।
তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ইয়াসির তিন বছর ধরেই নিজ বিভাগের শ্রেণি প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। পাশাপাশি, কোষাধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেছেন নিজ বিভাগ আয়োজিত নবীনবরণ ও বনভোজনে। বিভাগের আন্তবিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিযোগিতা এজোনেন্সের আয়োজক কমিটিতে আছেন তিনি। ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে আহমদ আযুয়াদ ইয়াসির খুব একটা আগ্রহী নন। তাঁর ব্যাখ্যা হলো, ‘স্বপ্ন ভেঙে যায়, তবুও স্বপ্ন দেখতে ভয় পাই না। ভবিষ্যৎ নিয়ে স্বপ্ন তো ঈদের জামার মতো। বলে দিলেই মজা শেষ। হুটহাট চমকে দিতেই ভালোবাসি।’
 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...