Text Practice Mode
কিশোরী মনের দোলাচল-২
created Sep 27th 2019, 10:12 by polas
3
205 words
21 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
আমি যেদিন বড় হব
খুব মন খারাপ হলে কিশোরী মন অস্থির হয়ে ওঠে। নিজেকে দিশেহারা লাগে। পড়ার ঘরের জানালার পাশে বসা ছোট্ট চুড়ুই পাখির মতো মুক্ত বিহঙ্গ হওয়ার স্বপ্ন দেখে। হলিউডের একটি সিনেমা থারটিন গোযিং অন থার্টিতে সদ্য ১৩-তে পা দেওয়া মেয়েটির বড় হতে ইচ্ছে করে। ওই জীবনের রং স্বাদ কেমন, জানার অদম্য আগ্রহ থেকে জাদুকরিভাবে এক রাতে ১৩ থেকে ৩০ বছর বয়সে পৌঁছে যায় সে। সেখানে দেখানো হয়, ১৩ বছর বয়সেও যেমন ঝঞ্ঝা, ঝাক্কি পোহাতে হয়। ৩০ বছর বয়সেই নেহাত ঝামেলা কম নয়। টিন ভোগ, সেভেনটিন ও আইএমডিবির করা টিনএজারদের পছন্দের সিনেমার তালিকায় এটি আছে।
শুধু বড় হলেই হবে না, বড় হওয়া্র সঙ্গে সঙ্গে তাকে দায়িত্ব নেওয়া শেখাতে হবে। নিজের ছোট ছোট দায়িত্ব নিলে একসময় ভাইবোন-পরিবারের দায়িত্ব নিতে পারবে। এতে করে তার আত্মবিশ্বস বাড়বে। জীবনে আসা অনাকাঙ্ক্ষিত ঝামেলা নিজেই সামলাতে পারবে। মনোরোগ বিশেষঙ্গ মেহজাবীন হক মনে করেন, মা-বাবার ভূমিকা এখানে সবচেয়ে বড়। মন চাইবে বড়দের মতো ব্যবহার করতে। শারীরিক গড়ন-গঠনেও পরিবর্তন আসে। রাসায়নিক নানা ক্রিয়া-বিক্রিয়া শরীরে চলতে থাকে। শরীর-মনই জানান দেয় বড় হওয়ার ইচ্ছা। মেহজাবীন হক তাঁর কৈশোরের যতকথা বইতে এগুলোর আদ্যোপান্ত লিখেছেন। নিজেকে ‘কুল’ ও বড় হয়েছি প্রমাণ করতে গিয়ে ভুল পথে পা পিছলে যায় অনেকের। এমন ট্রমা যেন কিশোরী মনটির কাছেও আসতে না পারে, সে জন্য তাকে আগেই সতর্ক করে দিতে হবে।
খুব মন খারাপ হলে কিশোরী মন অস্থির হয়ে ওঠে। নিজেকে দিশেহারা লাগে। পড়ার ঘরের জানালার পাশে বসা ছোট্ট চুড়ুই পাখির মতো মুক্ত বিহঙ্গ হওয়ার স্বপ্ন দেখে। হলিউডের একটি সিনেমা থারটিন গোযিং অন থার্টিতে সদ্য ১৩-তে পা দেওয়া মেয়েটির বড় হতে ইচ্ছে করে। ওই জীবনের রং স্বাদ কেমন, জানার অদম্য আগ্রহ থেকে জাদুকরিভাবে এক রাতে ১৩ থেকে ৩০ বছর বয়সে পৌঁছে যায় সে। সেখানে দেখানো হয়, ১৩ বছর বয়সেও যেমন ঝঞ্ঝা, ঝাক্কি পোহাতে হয়। ৩০ বছর বয়সেই নেহাত ঝামেলা কম নয়। টিন ভোগ, সেভেনটিন ও আইএমডিবির করা টিনএজারদের পছন্দের সিনেমার তালিকায় এটি আছে।
শুধু বড় হলেই হবে না, বড় হওয়া্র সঙ্গে সঙ্গে তাকে দায়িত্ব নেওয়া শেখাতে হবে। নিজের ছোট ছোট দায়িত্ব নিলে একসময় ভাইবোন-পরিবারের দায়িত্ব নিতে পারবে। এতে করে তার আত্মবিশ্বস বাড়বে। জীবনে আসা অনাকাঙ্ক্ষিত ঝামেলা নিজেই সামলাতে পারবে। মনোরোগ বিশেষঙ্গ মেহজাবীন হক মনে করেন, মা-বাবার ভূমিকা এখানে সবচেয়ে বড়। মন চাইবে বড়দের মতো ব্যবহার করতে। শারীরিক গড়ন-গঠনেও পরিবর্তন আসে। রাসায়নিক নানা ক্রিয়া-বিক্রিয়া শরীরে চলতে থাকে। শরীর-মনই জানান দেয় বড় হওয়ার ইচ্ছা। মেহজাবীন হক তাঁর কৈশোরের যতকথা বইতে এগুলোর আদ্যোপান্ত লিখেছেন। নিজেকে ‘কুল’ ও বড় হয়েছি প্রমাণ করতে গিয়ে ভুল পথে পা পিছলে যায় অনেকের। এমন ট্রমা যেন কিশোরী মনটির কাছেও আসতে না পারে, সে জন্য তাকে আগেই সতর্ক করে দিতে হবে।
saving score / loading statistics ...