Text Practice Mode
0
262 words
            16 completed
        
	
	0
	
	Rating visible after 3 or more votes	
	
		
		
			
				
					
				
					
					
						
                        					
				
			
			
				
			
			
	
		
		
		
		
		
	
	
		
		
		
		
		
	
            
            
            
            
			 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...
			
				
	
    00:00
				মাশরাফি বিন মুর্তজার নেতৃত্বে আমূল পাল্টে গেছে বাংলাদেশের ওয়ানডে দল। অন্তত এই সংস্করণে মাঠে তাঁর নেতৃত্বে খেলোয়াড়দের শরীরী ভাষা পাল্টে যায়। ২০১৫ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল মাশরাফির নেতৃত্বে। গত চার বছরেও দুর্দান্ত কিছু সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ দল। ইনজুরি নিয়েও নিজের পারফরম্যান্স ধরে রাখার পাশাপাশি দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখা, উদ্দীপ্ত করা, এসব ব্যাপার মাশরাফির নেতৃত্বগুণ আলাদা করে চিনিয়ে দেয়। এই মাশরাফিকে মনে ধরেছে শোয়েব আখতার আর রশিদ লতিফেরও। 
এবার বিশ্বকাপে অভিজ্ঞতায় মাশরাফিই বাকি দলগুলোর অধিনায়কদের চেয়ে এগিয়ে। ২০০৩ বিশ্বকাপেও খেলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। বাকি ৯ দলের অধিনায়কের মধ্যে কেউ ২০০৭ বিশ্বকাপেও খেলেনি। ইনজুরি নিয়েও পারফরম্যান্স ধরে রাখার সঙ্গে দলের সবাইকে একতাবদ্ধ করে রাখেন মাশরাফি, যা নজর কেড়েছে অনেকেরই। পাকিস্তানের টিভি চ্যানেল পিটিভি স্পোর্টস বিশ্বকাপের দলগুলো বিশ্লেষণ করতে ‘গেম অন হ্যায়’ নামে একটি অনুষ্ঠান করছে। এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দল বিশ্লেষণ করতে গিয়ে অধিনায়ক মাশরাফির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন পাকিস্তানের সাবেক দুই ক্রিকেটার, শোয়েব আখতার ও রশিদ লতিফ।
 
অনুষ্ঠানের সঞ্চালক বাংলাদেশ দলের অধিনায়কের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, তাদের (বাংলাদেশ) অধিনায়ক অনেক জনপ্রিয়। শোয়েব ও রশিদ এ কথায় সায় দিয়ে বলেন, সে (মাশরাফি) দলকে একসূত্রে গেঁথে রাখতে পারে। রশিদ বলেন, ‘ইনজুরি নিয়েও সে দলকে টেনে নিতে পারে। একতাবদ্ধ রাখতে পারে। এটা অনেক কঠিন কাজ।’ পাকিস্তানের সাবেক এই উইকেটরক্ষকের বিশ্লেষণের মধ্যেই শোয়েব বলেন, ‘আমি তো মনে করি এই বিশ্বকাপের সেরা অধিনায়ক সে (মাশরাফি)।’
 
মাশরাফির নেতৃত্বে ২০১৪ ও ২০১৫ সালে বাংলাদেশের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স মনে করিয়ে দিয়ে রশিদ লতিফ বলেন, ‘অসাধারণ খেলেছে ওরা। ভারত, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েছে। ইংল্যান্ডকে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় করেছে।’ মাশরাফির প্রশংসা করার আগে বাংলাদেশের দল বিশ্লেষণ করতে গিয়ে শোয়েব একটা বিষয় স্মরণ করিয়ে দেন, ‘দলটির ব্যাটিং বিভাগকে ভালো করতে হবে। কারণ এটা ব্যাটিংয়ের বিশ্বকাপ।’
 
উৎস: প্রথমআলো।
			
			
	        এবার বিশ্বকাপে অভিজ্ঞতায় মাশরাফিই বাকি দলগুলোর অধিনায়কদের চেয়ে এগিয়ে। ২০০৩ বিশ্বকাপেও খেলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। বাকি ৯ দলের অধিনায়কের মধ্যে কেউ ২০০৭ বিশ্বকাপেও খেলেনি। ইনজুরি নিয়েও পারফরম্যান্স ধরে রাখার সঙ্গে দলের সবাইকে একতাবদ্ধ করে রাখেন মাশরাফি, যা নজর কেড়েছে অনেকেরই। পাকিস্তানের টিভি চ্যানেল পিটিভি স্পোর্টস বিশ্বকাপের দলগুলো বিশ্লেষণ করতে ‘গেম অন হ্যায়’ নামে একটি অনুষ্ঠান করছে। এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দল বিশ্লেষণ করতে গিয়ে অধিনায়ক মাশরাফির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন পাকিস্তানের সাবেক দুই ক্রিকেটার, শোয়েব আখতার ও রশিদ লতিফ।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালক বাংলাদেশ দলের অধিনায়কের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, তাদের (বাংলাদেশ) অধিনায়ক অনেক জনপ্রিয়। শোয়েব ও রশিদ এ কথায় সায় দিয়ে বলেন, সে (মাশরাফি) দলকে একসূত্রে গেঁথে রাখতে পারে। রশিদ বলেন, ‘ইনজুরি নিয়েও সে দলকে টেনে নিতে পারে। একতাবদ্ধ রাখতে পারে। এটা অনেক কঠিন কাজ।’ পাকিস্তানের সাবেক এই উইকেটরক্ষকের বিশ্লেষণের মধ্যেই শোয়েব বলেন, ‘আমি তো মনে করি এই বিশ্বকাপের সেরা অধিনায়ক সে (মাশরাফি)।’
মাশরাফির নেতৃত্বে ২০১৪ ও ২০১৫ সালে বাংলাদেশের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স মনে করিয়ে দিয়ে রশিদ লতিফ বলেন, ‘অসাধারণ খেলেছে ওরা। ভারত, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েছে। ইংল্যান্ডকে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় করেছে।’ মাশরাফির প্রশংসা করার আগে বাংলাদেশের দল বিশ্লেষণ করতে গিয়ে শোয়েব একটা বিষয় স্মরণ করিয়ে দেন, ‘দলটির ব্যাটিং বিভাগকে ভালো করতে হবে। কারণ এটা ব্যাটিংয়ের বিশ্বকাপ।’
উৎস: প্রথমআলো।
 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...