আসল নাম গোপন করার জন্য নাম পরিবর্তন করা হলো, ধরি ছেলেটির নাম নীল আর মেয়েটির নাম পরী। এটি একটি নীল পরীর গল্প। ছেলিটি অনেক বাস্তববাদি ছেলে, নীল পড়াশুনা করে,আর পরী ও পড়াশুনা করে । নীল পরে অনার্স এ আর পরী পরে ক্লাস ১০ এ। নীল আর পরী সম্পর্কে দূরসম্পর্কের খালাত বোন। একদিন নীলের বাসার এক বিয়ের উনুষ্ঠানে পরীকে দেখে অনেক ভাল লাগে নীলের। অনেক আগে দেখা হয়েছিল পরীর সাথে তখন পরী ক্লাস ৭ এ পড়ত। ৪ বছর পর পরীকে দেখে নীলের চোখ কপালে উঠে গেছে। অনেক সুন্দর হয়ে গেছে পরী। পরীর সাথে নীল বন্ধুর মত সম্পর্ক তৈরি করে ফেলে। পরী নীলকে খাবার খাইয়ে দেয় এক সাথে ঘোরা ফেরা গল্পগুজব করে। সেই বিয়ের উনুষ্ঠানে পরীকে কিছুই বলা হয়নি নীল এর। ফোনে তাদের কথা ও হয় না। পরে আবার একটি উনুষ্ঠানে পরী নীলের বাসাই আসে। নীল আর সেই সুযোগ হাত ছাড়া করতে চাই না সে পরীর সাথে প্রেম করতে চায় ইয়ারকির মাধ্যমে।ডেসিনটেবিলের সামনে পরীর কমর ধরে দার করীয়ে বলে নীল, দেখ আমাদের কত সুন্দর লাগছে। পরী কিছুই বলে না শুধু হাসে আর বলে আমার বয়েই গেছে তোর সাথে প্রেম করতে। এই দিকে নীল খেয়াল করল যে পরীর গায়ে হাত দিলে পরী কিছুই বলে না। নীল তখন আস্তে আস্তে পরীর গায়ে হাত দিতে থাকে। সেইদিন সন্ধার সময় নীল পরীকে নিয়ে নীলের রুমে গিয়ে রুমের দরজা লাগিয়ে দিল। পরীকে বল্ল আমাকে এখন কিস কর পরী বলে আমি ও সব পারী না নীল তখন বল্ল আই আমি শিখিয়ে দিচ্ছি। এই বলে নীল পরীর ঠোটে নীলের ঠোট আলতো করে দিয়ে কিস করতে লাগল। দারিয়ে থেকেই কিছুখন ধরে কিস করার পর বিছানাই সুয়িয়ে দিল পরীকে। তারপর পরীর উপর নীল উঠলো পরী তখন বলছে নীলকে কেও দেখে ফেলবে আমাকে ছেরে দে। নীল বলে কিছু হবে না বাসাই কেও নেই আর রুম এর দরজা লাগিয়ে দেওয়া আছে। বাসাই মানুষ আসতে আসতে ২-৩ ঘন্টা সময় লাগবে তুই টেনসন করিস না। নীল পরীর উপরে ওঠার পর পরী বলে আমার উপর থেকে নাম আমার ভারি লাগছে। নীল পরীর কথা শুনল না আবার সে পরীকে কিস করতে লাগল। আস্তে আস্তে নীল পরীর কপালে গালে বুকে নাভিতে পীঠি গলাই সব জাইগায় কিস করতে লাগল নীল। পরীর ততখনে অবস্থা শেষ। নীল তখন পরীকে বলে তোর ত আমাকে ভারি লাগছে আমি নেমে যাই পরী নীলকে জরিয়ে ধরে বলে আর নামতে হবে না এখন অনেক ভাল লাগছে। আমাই আদর কর অনেক বেশি বেশি করে। নীল তখন পরীর সমস্ত পোষাক খুলে ফেল্ল দুই জন ই ঘেমে গেছে। পরী ও নীলকে আদর করতে লাগল দুই জন দুই জনকে আদরে আদরে হারিয়ে গেল। নীল যখন পরীর শরির এর মধ্যে পুরুষাঙ্গ দিতে লাগল তখন পরী চিতকার করে উঠল আস্তে দাও খুব কষ্ট হচ্ছে আমি আর পারছিনা। নীল তখন আর ও জোরে জোরে দিতে লাগল পরী তখন আওয়াজ করতে লাগল ও মা গো ও মা গো আমি মরে গেলাম মরে গেলাম আস্তে দাও আস্তে দাও। এই অবস্থা চলতে থাকে তাদের ২০ মিনিট ধরে। পরী তখন এক আলাদা রকমের আনন্দ নিয়ে রুম থকে চলে গালো আর নীল বিছানাই সুয়েই থাকলো কিছু ক্ষন। সেই সন্ধার পর থেকে অনেক বার নীল পরীর সাথে একলা রুমে থকেছে। কোন রকম প্রেম ভালবাসা ছাড়াই।