Text Practice Mode
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
ডাবল সেঞ্চুরির চিন্তাটা হয়তো মাথায় ঢুকে গিয়েছিল সৌম্য সরকারের। একটু আগেও মুড়ি-মুড়কির মতো ছক্কা বিলাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু দেড় শ ছুঁইয়েই খোলসে ঢুকে পড়লেন, আর বের হলেন না। খোলস ছেড়ে বের হলেন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরি পাওয়ার পর। ৪৭তম ওভারের প্রথম বলটা করার বাকি ছিল শুধু তাইজুলের, সেটা উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করতে দেরি হয়নি সৌম্যর। অপরাজিত ২০৮ রান নিয়ে মাঠ ছাড়েন সৌম্য। নামের পাশে তখন ১৬ ছক্কা!
বাংলাদেশি কোনো ব্যাটসম্যান হিসেবে স্বীকৃত ওয়ানডে ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ড ছিল তিনজনের। ২০১৬ সালে মাশরাফি বিন মুর্তজা কলাবাগানের হয়ে খেপে উঠেছিলেন একদিন। শেখ জামালের বিপক্ষে দেশের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়ে ১১ ছক্কা মেরেছিলেন। গত প্রিমিয়ার লিগে অগ্রণী ব্যাংকের হয়ে ব্রাদার্সের বিপক্ষে ১১ ছক্কা মেরে তাঁকে ছুঁয়েছিলেন সৌম্য। আর দুদিন আগেই সাইফ হাসান ওই শেখ জামালের বিপক্ষেই ১১ ছক্কা মেরেছিলেন প্রাইম দোলেশ্বরের হয়ে। সে রেকর্ড আজ দেড় শ পেরোনোর আগেই ভেঙে দিয়েছেন সৌম্য সরকার। ১৫তম ছক্কা ১০৩ বলেই মেরেছিলেন সৌম্য। ১৬তম ছক্কাটি এল ১৫২তম বলে। ওতেই রেকর্ডটা ফসকে গেল।
স্বীকৃত ওয়ানডেতে ১৬ ছক্কা এর আগেও দেখা গেছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই ১৬ ছক্কা মেরেছেন তিনজন! ২০১৩ সালে বেঙ্গালুরুতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরির পথে ১৬ ছক্কা মেরেছিলেন রোহিত শর্মা। বিশ্বকাপের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিতেও দেখা গেছে ১৬ ছক্কা। ২০১৫ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২১৫ রান তুলতে ১৬ ছক্কা মেরেছিলেন ক্রিস গেইল। সে বিশ্বকাপেই উইন্ডিজ বোলারদের কাঁদিয়েছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। ৪৪ বলে ১৪৯ রানের ভয়ংকর সে ইনিংসেও ১৬ ছক্কা ছিল ডি ভিলিয়ার্সের।
কিন্তু স্বীকৃত ওয়ানডে বা লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ডটা একটু বেশিই দূরে। গত সেপ্টেম্বরে কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে অবিশ্বাস্য এক ইনিংস খেলেছেন ডার্চি শর্ট। ওয়েস্ট অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ১৪৮ বলে ২৫৭ রান করেছিলেন। ১৫টা চার মেরেছিলেন কিন্তু বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল ছক্কার সংখ্যা। ২৩টি ছক্কা মেরেছিলেন শর্ট! শর্ট রেকর্ডটা বুঝে নিয়েছিলেন এক অপরিচিত নাম থেকে। ২০০৩ বিশ্বকাপ খেলেছিলেন গ্যারি স্নাইম্যান। নামিবিয়ার হয়ে চার দিন ব্যাট করতে নেমে তিনটি গোল্ডেন ‘ডাক’এর সঙ্গে একটি ৫ রানের ইনিংস। ব্যস, আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার ওখানেই শেষ তাঁর।
এই স্নাইম্যানই ২০০৭ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৯৬ রান করেছিলেন। ১১৩ বলের ইনিংসে ৭ চারের সঙ্গে ১৭টি ছক্কাও ছিল। শর্টের আগে লিস্ট এ-তে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ডটিও ১০ বছর তাঁর দখলে ছিল।
বাংলাদেশি কোনো ব্যাটসম্যান হিসেবে স্বীকৃত ওয়ানডে ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ড ছিল তিনজনের। ২০১৬ সালে মাশরাফি বিন মুর্তজা কলাবাগানের হয়ে খেপে উঠেছিলেন একদিন। শেখ জামালের বিপক্ষে দেশের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়ে ১১ ছক্কা মেরেছিলেন। গত প্রিমিয়ার লিগে অগ্রণী ব্যাংকের হয়ে ব্রাদার্সের বিপক্ষে ১১ ছক্কা মেরে তাঁকে ছুঁয়েছিলেন সৌম্য। আর দুদিন আগেই সাইফ হাসান ওই শেখ জামালের বিপক্ষেই ১১ ছক্কা মেরেছিলেন প্রাইম দোলেশ্বরের হয়ে। সে রেকর্ড আজ দেড় শ পেরোনোর আগেই ভেঙে দিয়েছেন সৌম্য সরকার। ১৫তম ছক্কা ১০৩ বলেই মেরেছিলেন সৌম্য। ১৬তম ছক্কাটি এল ১৫২তম বলে। ওতেই রেকর্ডটা ফসকে গেল।
স্বীকৃত ওয়ানডেতে ১৬ ছক্কা এর আগেও দেখা গেছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই ১৬ ছক্কা মেরেছেন তিনজন! ২০১৩ সালে বেঙ্গালুরুতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরির পথে ১৬ ছক্কা মেরেছিলেন রোহিত শর্মা। বিশ্বকাপের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিতেও দেখা গেছে ১৬ ছক্কা। ২০১৫ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২১৫ রান তুলতে ১৬ ছক্কা মেরেছিলেন ক্রিস গেইল। সে বিশ্বকাপেই উইন্ডিজ বোলারদের কাঁদিয়েছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। ৪৪ বলে ১৪৯ রানের ভয়ংকর সে ইনিংসেও ১৬ ছক্কা ছিল ডি ভিলিয়ার্সের।
কিন্তু স্বীকৃত ওয়ানডে বা লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ডটা একটু বেশিই দূরে। গত সেপ্টেম্বরে কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে অবিশ্বাস্য এক ইনিংস খেলেছেন ডার্চি শর্ট। ওয়েস্ট অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ১৪৮ বলে ২৫৭ রান করেছিলেন। ১৫টা চার মেরেছিলেন কিন্তু বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল ছক্কার সংখ্যা। ২৩টি ছক্কা মেরেছিলেন শর্ট! শর্ট রেকর্ডটা বুঝে নিয়েছিলেন এক অপরিচিত নাম থেকে। ২০০৩ বিশ্বকাপ খেলেছিলেন গ্যারি স্নাইম্যান। নামিবিয়ার হয়ে চার দিন ব্যাট করতে নেমে তিনটি গোল্ডেন ‘ডাক’এর সঙ্গে একটি ৫ রানের ইনিংস। ব্যস, আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার ওখানেই শেষ তাঁর।
এই স্নাইম্যানই ২০০৭ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৯৬ রান করেছিলেন। ১১৩ বলের ইনিংসে ৭ চারের সঙ্গে ১৭টি ছক্কাও ছিল। শর্টের আগে লিস্ট এ-তে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ডটিও ১০ বছর তাঁর দখলে ছিল।
saving score / loading statistics ...