Text Practice Mode
সাইবার জগৎ ভিডিও কল: সচেতন আছেন তো? পুরোপুরি বিশ্বস্ত না হলে কারও সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলা ঠিক নয়।
created Jan 14th 2019, 06:00 by user1653765
0
192 words
1 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
দূরের স্বজন-বন্ধুদের সঙ্গে আলাপচারিতা বা কাজের ক্ষেত্রে যোগাযোগের জন্য টেলিফোনের ব্যবহার তো অনেক দিনের। আর এখন শুধু কথা বলেই মনের ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে না, কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে দেখার সুযোগটিও পূর্ণ ব্যবহার করতে চান সবাই। ফোন থেকে প্রচলিত ধারার কথা বলার চেয়ে ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ হচ্ছে বহু গুণ বেশি।
সম্প্রতি যোগাযোগের জন্য ভিডিও কল বা ভিডিও চ্যাট জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। জনপ্রিয় প্রায় সব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভিডিও কল করার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি এমন আরও অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলার প্রধান বৈশিষ্ট্যই হলো নিজের ভিডিও আপলোড করা বা ভিডিও কল করা।
প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন দৈনন্দিন জীবনের কাজগুলো সহজ করে দিচ্ছে, একই সঙ্গে অসতর্কতা বা ছোট কোনো ভুল কাজের জন্য বিশাল কোনো ক্ষতি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং হচ্ছেন এমন মানুষের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়।
ফেসবুক সব থেকে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হলেও, এমন আরও মাধ্যম তৈরি হচ্ছে নিয়মিত। কিশোর–কিশোরীদের টানার মতো বৈশিষ্ট্য দিয়ে তৈরি এই ধরনের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে শখ করে বা এক-দুইবার যাচাই করেই আর ব্যবহার করব না, এমন মানসিকতা থেকে যুক্ত হচ্ছে অনেক অপ্রাপ্তবয়স্করা। মনে রাখা জরুরি, দুর্ঘটনা প্রথমবারেই হতে পারে। নিরাপদ থাকার জন্য প্রত্যেক অভিভাবকের উচিত সন্তানদের ব্যাপারে সচেতন থাকা। পাশাপাশি ভিডিও চ্যাটের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করা।
সম্প্রতি যোগাযোগের জন্য ভিডিও কল বা ভিডিও চ্যাট জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। জনপ্রিয় প্রায় সব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভিডিও কল করার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি এমন আরও অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলার প্রধান বৈশিষ্ট্যই হলো নিজের ভিডিও আপলোড করা বা ভিডিও কল করা।
প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন দৈনন্দিন জীবনের কাজগুলো সহজ করে দিচ্ছে, একই সঙ্গে অসতর্কতা বা ছোট কোনো ভুল কাজের জন্য বিশাল কোনো ক্ষতি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং হচ্ছেন এমন মানুষের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়।
ফেসবুক সব থেকে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হলেও, এমন আরও মাধ্যম তৈরি হচ্ছে নিয়মিত। কিশোর–কিশোরীদের টানার মতো বৈশিষ্ট্য দিয়ে তৈরি এই ধরনের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে শখ করে বা এক-দুইবার যাচাই করেই আর ব্যবহার করব না, এমন মানসিকতা থেকে যুক্ত হচ্ছে অনেক অপ্রাপ্তবয়স্করা। মনে রাখা জরুরি, দুর্ঘটনা প্রথমবারেই হতে পারে। নিরাপদ থাকার জন্য প্রত্যেক অভিভাবকের উচিত সন্তানদের ব্যাপারে সচেতন থাকা। পাশাপাশি ভিডিও চ্যাটের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করা।
saving score / loading statistics ...