Text Practice Mode
সড়ক পরিবহন আইন রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়: আইনমন্ত্রী
created Aug 7th 2018, 16:23 by MD. TARIQUL ISLAM
0
367 words
13 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
সড়ক পরিবহন আইনের খসড়া হাইকোর্টের রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয় বলে মনে করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এমপি। তিনি বলেছেন, আমার মনে হয় না রায়ের সঙ্গে এই আইনের সংঘর্ষ আছে। বরং মালিকদের দায়বদ্ধতাও আনা হয়েছে এই আইনে। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবন মিলনায়তনে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন আইনমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেন আইনমন্ত্রী। বাংলাদেশ আইন সমিতি আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে বড় কথা হলো ওই রায়টার যে স্পিরিট তা আমরা রেখেছি (খসড়ায়)। সেটা হচ্ছে, সড়ক পরিবহনে শৃঙ্খলা আনা, অব্যবস্থাপনা দূরীকরণ, সড়ক যাতে চলাচলের জন্য নিরাপদ এবং নির্ভরশীল হতে পারে, সেজন্য আমরা আইনটা করেছি।
তিনি বলেন, যেখানে তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যাবে যে, এটা স্বাভাবিক একটি সড়ক দুর্ঘটনা নয়, সেখানে তথ্য, সাক্ষ্য-প্রমাণের ওপর নির্ভর করে দণ্ডবিধির ৩০২ বা ক্ষেত্রভেদে ৩০৪ ধারা বাস্তবায়ন করা যাবে।
তিনি বলেন, ১৯৮৩ সালে দ্যা মোটর ভিকেলস অর্ডিন্যান্স করা হয়। এটি ইংরেজিতে করা। এই আইন পরিবর্তন করতে হলো। সংবিধানের পঞ্চম এবং সপ্তম সংশোধনী বাতিল হওয়ায় এবং আইন বাংলায় করার বাধ্যবাধকতা থাকায় আমরা এ আইন করেছি। আইনটা যাতে ভালোভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, সে ব্যবস্থাই চলছে।
অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। সেই পরাজিত শক্তির ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। আমরা এই ষড়যন্ত্র দেখেছি।
তিনি সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেন সোনার বাংলা না গড়তে পারেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন যাতে বাস্তবায়ন করতে না পারেন, সেজন্য তার বিরুদ্ধে জুডিশিয়াল ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু পারেনি। তার বিরুদ্ধে কোটা ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু তাও পারেনি। তার বিরুদ্ধে সড়ক দুর্ঘটনার একটি ঘটনাকে নিয়েও ষড়যন্ত্র হয়েছে, হচ্ছে। তাতেও কিন্তু পারেনি। তার কারণ, শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর মতই বাংলাদেশের কথা বলেন। বাংলাদেশের জনগণের কথা বলেন।
তিনি বলেন, যারা গুলশান ও বারিধারায় থেকে আর বিদেশি টাকায় এনজিও করে চলে, তাদের কথায় বাংলার জনগণ নড়বে না। বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থের ব্যাপারে আপোষ করবেন না শেখ হাসিনা।
সমিতির সভাপতি মো. কামরুজ্জামান আনসারীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সহিদুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অ্যাডভোকেট মোল্লা মো. আবু কাওছার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলএলএম ল’ ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডুলা) সম্পাদক অ্যাডভোকেট আলী আহমেদ খোকন প্রমুখ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেন আইনমন্ত্রী। বাংলাদেশ আইন সমিতি আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে বড় কথা হলো ওই রায়টার যে স্পিরিট তা আমরা রেখেছি (খসড়ায়)। সেটা হচ্ছে, সড়ক পরিবহনে শৃঙ্খলা আনা, অব্যবস্থাপনা দূরীকরণ, সড়ক যাতে চলাচলের জন্য নিরাপদ এবং নির্ভরশীল হতে পারে, সেজন্য আমরা আইনটা করেছি।
তিনি বলেন, যেখানে তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যাবে যে, এটা স্বাভাবিক একটি সড়ক দুর্ঘটনা নয়, সেখানে তথ্য, সাক্ষ্য-প্রমাণের ওপর নির্ভর করে দণ্ডবিধির ৩০২ বা ক্ষেত্রভেদে ৩০৪ ধারা বাস্তবায়ন করা যাবে।
তিনি বলেন, ১৯৮৩ সালে দ্যা মোটর ভিকেলস অর্ডিন্যান্স করা হয়। এটি ইংরেজিতে করা। এই আইন পরিবর্তন করতে হলো। সংবিধানের পঞ্চম এবং সপ্তম সংশোধনী বাতিল হওয়ায় এবং আইন বাংলায় করার বাধ্যবাধকতা থাকায় আমরা এ আইন করেছি। আইনটা যাতে ভালোভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, সে ব্যবস্থাই চলছে।
অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। সেই পরাজিত শক্তির ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। আমরা এই ষড়যন্ত্র দেখেছি।
তিনি সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেন সোনার বাংলা না গড়তে পারেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন যাতে বাস্তবায়ন করতে না পারেন, সেজন্য তার বিরুদ্ধে জুডিশিয়াল ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু পারেনি। তার বিরুদ্ধে কোটা ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু তাও পারেনি। তার বিরুদ্ধে সড়ক দুর্ঘটনার একটি ঘটনাকে নিয়েও ষড়যন্ত্র হয়েছে, হচ্ছে। তাতেও কিন্তু পারেনি। তার কারণ, শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর মতই বাংলাদেশের কথা বলেন। বাংলাদেশের জনগণের কথা বলেন।
তিনি বলেন, যারা গুলশান ও বারিধারায় থেকে আর বিদেশি টাকায় এনজিও করে চলে, তাদের কথায় বাংলার জনগণ নড়বে না। বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থের ব্যাপারে আপোষ করবেন না শেখ হাসিনা।
সমিতির সভাপতি মো. কামরুজ্জামান আনসারীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সহিদুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অ্যাডভোকেট মোল্লা মো. আবু কাওছার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলএলএম ল’ ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডুলা) সম্পাদক অ্যাডভোকেট আলী আহমেদ খোকন প্রমুখ।
saving score / loading statistics ...