Text Practice Mode
ভর্তি নিয়ে চাঁদাবাজী
created Jun 29th 2018, 13:39 by SohelRana6322
1
209 words
            22 completed
        
	
	5
	
	Rating visible after 3 or more votes	
	
		
		
			
				
					
				
					
					
						
                        					
				
			
			
				
			
			
	
		
		
		
		
		
	
	
		
		
		
		
		
	
            
            
            
            
			 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...
			
				
	
    00:00
				রাজধানীর কবি নজরুল সরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণির ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের কলেজ শাখার একদল নেতা-কর্মী যে অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছিলেন, তা গতকাল বৃহস্পতিবার বন্ধ করা হয়েছে।  
কলেজের একাধিক শিক্ষক ও অভিভাবক জানিয়েছেন, ভর্তির প্রথম দিন গত বুধবার ভর্তি হতে যাওয়া শিক্ষার্থী বা তাদের অভিভাবকদের কাছ থেকে নির্ধারিত টাকার বাইরেও জনপ্রতি দুই হাজার করে বাড়তি টাকা আদায় করেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মী। নির্ধারিত ভর্তি ফি ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকার মতো। কিন্তু ভর্তি হতে যাওয়া শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা কলেজ-সংলগ্ন জনতা ব্যাংকে এই টাকা জমা দেওয়ার সময় পাশেই ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মী অবস্থান নিয়ে প্রত্যেকের কাছে বাড়তি টাকা নেন। অবশ্য ওই কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান ওরফে মোহন দাবি করেছিলেন, তাঁর জানামতে কলেজের ভেতর ছাত্রলীগের কেউ অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছেন না। এ নিয়ে গতকাল প্রথম আলোয় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
কলেজের অধ্যক্ষ আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, অভিযোগ ওঠার পর গতকাল পুলিশ মোতায়েন করা হয় এবং কলেজের শিক্ষকেরাও তৎপর ছিলেন। গতকাল বাড়তি টাকা নেওয়ার কোনো অভিযোগ ওঠেনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিভাবক প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল বাড়তি টাকা ছাড়াই ভর্তি করাতে পেরেছেন।
কলেজ প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত মনোনীত শিক্ষার্থীদের অধিকাংশের ভর্তির কাজ শেষ হয়েছে। কিছু ভর্তির বাকি আছে। এ জন্য শনিবারও ভর্তির টাকা নেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
			
			
	        কলেজের একাধিক শিক্ষক ও অভিভাবক জানিয়েছেন, ভর্তির প্রথম দিন গত বুধবার ভর্তি হতে যাওয়া শিক্ষার্থী বা তাদের অভিভাবকদের কাছ থেকে নির্ধারিত টাকার বাইরেও জনপ্রতি দুই হাজার করে বাড়তি টাকা আদায় করেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মী। নির্ধারিত ভর্তি ফি ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকার মতো। কিন্তু ভর্তি হতে যাওয়া শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা কলেজ-সংলগ্ন জনতা ব্যাংকে এই টাকা জমা দেওয়ার সময় পাশেই ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মী অবস্থান নিয়ে প্রত্যেকের কাছে বাড়তি টাকা নেন। অবশ্য ওই কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান ওরফে মোহন দাবি করেছিলেন, তাঁর জানামতে কলেজের ভেতর ছাত্রলীগের কেউ অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছেন না। এ নিয়ে গতকাল প্রথম আলোয় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
কলেজের অধ্যক্ষ আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, অভিযোগ ওঠার পর গতকাল পুলিশ মোতায়েন করা হয় এবং কলেজের শিক্ষকেরাও তৎপর ছিলেন। গতকাল বাড়তি টাকা নেওয়ার কোনো অভিযোগ ওঠেনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিভাবক প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল বাড়তি টাকা ছাড়াই ভর্তি করাতে পেরেছেন।
কলেজ প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত মনোনীত শিক্ষার্থীদের অধিকাংশের ভর্তির কাজ শেষ হয়েছে। কিছু ভর্তির বাকি আছে। এ জন্য শনিবারও ভর্তির টাকা নেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...