Text Practice Mode
এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে,
created Oct 17th 2017, 15:48 by RezaurRahman1463267
0
184 words
28 completed
5
Rating visible after 3 or more votes
00:00
এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পুরোনো কালভার্টে বালুবোঝাই ট্রাক উঠলেই সেটা ভেঙে পড়ে। সড়কটি সাগরদাঁড়ি এলাকার মানুষ ছাড়াও সাতক্ষীরার সঙ্গে কেশবপুরের সহজ যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, বালুবোঝাই ট্রাকটি ভেঙে কালভার্টের স্লাবসহ খালের মধ্যে পড়ে আছে। ভ্যান, নসিমন, ইজিবাইক সেখানে যাত্রী নামিয়ে দিচ্ছে। যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা কালভার্টে নেমে কোনো রকমে পার হচ্ছে।
কালভার্টের পাশের বাড়ির বাসিন্দা মনিরুজ্জামান বিশ্বাস বলেন, ভোরের দিকে বিকট শব্দ শুনে ঘুম ভেঙে যায়। তারপরে বাইরে গিয়ে দেখি কালভার্ট ভেঙে একটি ট্রাক পড়ে রয়েছে। গত দুই বছর এই এলাকায় পানি উঠে যাওয়ায় রাস্তার সঙ্গে কালভার্টটিও নষ্ট হয়ে যায়।
কালভার্ট ভেঙে পড়ার খবর শুনে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তাঁরা দ্রুত গাড়ি উঠিয়ে মানুষ ও হালকা যান চলাচলের নির্দেশ দেন।
কেশবপুর উপজেলা প্রকৌশলীর দায়িত্বে থাকা সহকারী প্রকৌশলী মনছুর রহমান বলেন, কালভার্টটি জেলা পরিষদ নির্মাণ করেছিল। পুরোনো হওয়ায় আগে থেকেই এর অবস্থা খারাপ ছিল। তিনি বলেন, ‘আমরা গাড়ি উঠানোর পর হালকা যান চলাচলের জন্য বালু ফেলে চলাচল উপযোগী করে দিয়েছি।’ মাইকেল মোড় থেকে সাগরদাঁড়ি সড়কের তিন কিলোমিটার রাস্তার সঙ্গে ওই কালভার্টটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, বালুবোঝাই ট্রাকটি ভেঙে কালভার্টের স্লাবসহ খালের মধ্যে পড়ে আছে। ভ্যান, নসিমন, ইজিবাইক সেখানে যাত্রী নামিয়ে দিচ্ছে। যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা কালভার্টে নেমে কোনো রকমে পার হচ্ছে।
কালভার্টের পাশের বাড়ির বাসিন্দা মনিরুজ্জামান বিশ্বাস বলেন, ভোরের দিকে বিকট শব্দ শুনে ঘুম ভেঙে যায়। তারপরে বাইরে গিয়ে দেখি কালভার্ট ভেঙে একটি ট্রাক পড়ে রয়েছে। গত দুই বছর এই এলাকায় পানি উঠে যাওয়ায় রাস্তার সঙ্গে কালভার্টটিও নষ্ট হয়ে যায়।
কালভার্ট ভেঙে পড়ার খবর শুনে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তাঁরা দ্রুত গাড়ি উঠিয়ে মানুষ ও হালকা যান চলাচলের নির্দেশ দেন।
কেশবপুর উপজেলা প্রকৌশলীর দায়িত্বে থাকা সহকারী প্রকৌশলী মনছুর রহমান বলেন, কালভার্টটি জেলা পরিষদ নির্মাণ করেছিল। পুরোনো হওয়ায় আগে থেকেই এর অবস্থা খারাপ ছিল। তিনি বলেন, ‘আমরা গাড়ি উঠানোর পর হালকা যান চলাচলের জন্য বালু ফেলে চলাচল উপযোগী করে দিয়েছি।’ মাইকেল মোড় থেকে সাগরদাঁড়ি সড়কের তিন কিলোমিটার রাস্তার সঙ্গে ওই কালভার্টটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
saving score / loading statistics ...