Text Practice Mode
আমাদের দেশের গ্রাম্য মেলা
created Sep 9th 2023, 17:50 by Shahajan
5
261 words
26 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
মেলা হচ্ছে গ্রামীণ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিচায়ক। মেলা লোক সংস্কৃতিরই এক বিশেষ ধমনী। এই ধমনীতেই জীবনের স্পন্দন। এররই মধ্যে বাঙালী খুজে পেয়েছে নিজেকে। মেলার আক্ষরিক অর্থ মিলন। মেলার নামে সবার মন এক অভূতপূর্ব আনন্দের উচ্ছাসে ওঠে নেচে। মেলার আনন্দের স্মৃতি সকলের মনেই থোকে গভীরভাবে মুদ্রিত। মেলায় পরস্পরের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ ও ভাব স্ম্মলনের সংযোগ সেতু। প্রাচীনকাল থেকে্ই গ্রাম্য মেলারি গুরুত্ব অসীম। বিশেষ কোন পর্ব উপলক্ষে মেলার প্রচলন হলেও এখন গ্রামীণ জীবনে এটি একটি স্বাভাবিক উৎসব রুপ নিয়েছে। সাধারণত বছরের শুরুতে এই মেলা বসে অথবা বিবেশেষ কোন পর্ব উপলক্ষেও মেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলাতেই নানা ধরনের মেলার প্রচলন রয়েছে। স্থান বিশেষে রয়েছে কিছু বিখ্যাত মেলা। যা ঐ স্থানের নামেই সুপরিচিত।
সাধারনত মেলা বসার জন্য হাট বাজারের ন্যায় নির্দিষ্ট কোন স্থান নির্ধারিত থাকে না। গ্রামের কেন্দ্রস্থলে খোলা মাঠে, মন্দির প্রাঙ্গনে, নদীর তীরে অথবা বড় বৃক্ষের নিচে গ্রাম্য মেলা বসতে দেখা যায়। পূর্ব ঐতিহ্য অনুযায়ী এসব্ স্থানে মেলার আয়োজন করা হয়। মেলার পাসে সাময়িকভাবে দোকানপাট বসার মত চালা নির্মাণভবন করা হয়। মেলা শেষ হওয়ার পর এগুলো ভেঙ্গে ফেলা হয়। বছরের শেষে মেলার আনন্দে আবারও মুখরিত হয়ে ওঠে মেলা।
মেলাকে আশ্রয় করেই গ্রামীণ মানুষের আনন্দ উৎসের রুদ্দ দুয়ার খোলে যায়। এর মধ্যেই সে খুজে পায় বেঁচে থাকার সার্থকতা। খুজে পায় আনন্দ। সত্যপীর, শীতলা. মনসা, ষষ্ঠী, ওলাবিবি, সতিমা এমনি কত লৌকিক দেবদেবী গ্রামীণ জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কত শত শতাব্দীর মানুষের আশা-আকাঙ্খা এর ধর্মীয় আকুতির সঙ্গে এদের আত্মিক সম্পর্ক্ এদের কেন্দ্র করে কত লোকগাথ, কত ব্রতকথা, পাঁচালী, ছড়া, গ্রাম্য সাহিত্য সঙ্গীতের ধারা আজও চলে আসছে। মেলা গ্রামীণ জীবনের শুকনো খাতে নিয়ে আসে প্রবল আনন্দের জোয়ার। সেই জোয়ারেই বাঙালীর চিত্তভূমি সিক্ত হয়েছে।
সাধারনত মেলা বসার জন্য হাট বাজারের ন্যায় নির্দিষ্ট কোন স্থান নির্ধারিত থাকে না। গ্রামের কেন্দ্রস্থলে খোলা মাঠে, মন্দির প্রাঙ্গনে, নদীর তীরে অথবা বড় বৃক্ষের নিচে গ্রাম্য মেলা বসতে দেখা যায়। পূর্ব ঐতিহ্য অনুযায়ী এসব্ স্থানে মেলার আয়োজন করা হয়। মেলার পাসে সাময়িকভাবে দোকানপাট বসার মত চালা নির্মাণভবন করা হয়। মেলা শেষ হওয়ার পর এগুলো ভেঙ্গে ফেলা হয়। বছরের শেষে মেলার আনন্দে আবারও মুখরিত হয়ে ওঠে মেলা।
মেলাকে আশ্রয় করেই গ্রামীণ মানুষের আনন্দ উৎসের রুদ্দ দুয়ার খোলে যায়। এর মধ্যেই সে খুজে পায় বেঁচে থাকার সার্থকতা। খুজে পায় আনন্দ। সত্যপীর, শীতলা. মনসা, ষষ্ঠী, ওলাবিবি, সতিমা এমনি কত লৌকিক দেবদেবী গ্রামীণ জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কত শত শতাব্দীর মানুষের আশা-আকাঙ্খা এর ধর্মীয় আকুতির সঙ্গে এদের আত্মিক সম্পর্ক্ এদের কেন্দ্র করে কত লোকগাথ, কত ব্রতকথা, পাঁচালী, ছড়া, গ্রাম্য সাহিত্য সঙ্গীতের ধারা আজও চলে আসছে। মেলা গ্রামীণ জীবনের শুকনো খাতে নিয়ে আসে প্রবল আনন্দের জোয়ার। সেই জোয়ারেই বাঙালীর চিত্তভূমি সিক্ত হয়েছে।
saving score / loading statistics ...